আমি একজন জানালা ব্যবহারকারী ছিলাম (এখনও আছি)। জানালা ব্যবহার কারী হিসাবে আমি সবসময় কিছু সমস্যা ফিল করতাম । যেমন: আমি বাংলা লিখতে গেলে আমার পিসি উল্টা পাল্টা আচরত করতো(জানালা ১০,অভ্র এর ইউনিবিজয়),২-৩ মাস পর পিসি স্লো। যদিও আমার প্রথম ওএস জানালা। তাই জানালা প্রতি ও হালকা ভালোবাসা আছে।
২০১৩ সালের দিকে লিনাক্স এর উবুন্টু সম্পর্কে যখন জানলাম,তখন থেকে একে একটু টেষ্ট করে দেখতে ইচ্ছা করলো। তো জানলাম যে এতে হার্ডডিস্কের বারোটা বেজে যায় । তাই আর রিস্ক নিতে যাইনি। কিন্তু ২০১৪ সালে আমার ল্যাপটপ চুরি হয়, পরে যখন আমি ল্যাপটপ কিনি তখন থেকেই উবুন্টু দেওয়ার খুব ইচ্ছা। কিন্তু দিলাম তারপর টাচপ্যাড কাজ করে না এবং আরো সমস্যা। একে তো আমার নেট সমস্যা তাই বেশিদূর এগোতে পারিনি। তো ২০১৫ সালে এসে ২-৩ বার ট্রাই করেছি কখনও পুরো হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করে । কিন্তু ১ দিন পর আর উবুন্টু ভালো লাগতো না। খুব কঠিন মনে হত। তারপর আবার জানালা। কিন্তু আবার জানালায় ফিরে গেলে উবুন্টুকে মিস করা শুরু করলাম। তারপর আবার ২০১৬তে এসে ফেব্রুয়ারীতে এবং জুনে এসে হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করে উবুন্টু দিলাম বাট তখন আবার আরেক কাহিনী। ওয়াইফাই কানেকশন পায় না। ল্যাপটপ হ্যাং করে ইত্যাদি । আবারো ব্যার্থভাবে জানালায় ফিরে যাওয়া । আর এসব করতে গিয়ে প্রতবার ২-৪ দিন সময় শুধু শুধু ইনস্টল এর পিছনে যেত।
কিন্তু ২০১৬ ডিসম্বরে এসে আবার উবু্ন্টু কে মিস করা শুরু করে দিলাম। প্রথমে কিছুদিন জানালাতে ভার্চুয়াল বাকসে চালিয়ে তারপর ২৫ শে ডিসেম্বরে এল সেই মাহেন্দ্রক্ষন। যদিও উবুন্টু ডুয়েল বুটে দেব কিনা সেটা চিন্তা করতে ১ দিন সময় নিয়েছি। তারপর ডুয়েলবুটে উবুন্টু দিলাম। ২ দিন পর আবার সমস্যা তারপর আবার জানালা সেটআপ দিয়ে ডুয়েল বুটে উবু্ন্টু দিলাম। কিন্তু এখন আর হতাশ হচ্ছি না। বাংলা লেখায় কোন সমস্যা নেই । আবার ডেভেলপমেন্ট এর জন্য জানালা এর চেয়ে উবুন্টুকে অনেক ভালো লাগা শুরু হয়ে গেল,যদিও ছোটখাট কিছু সমস্যায় পড়েছি এবং আশাকরি পড়বো,গুগল এবং স্ট্যাক সহ আর নানান সাইট ঘেটে সমাধান করার চেষ্টা করেছি। যদিও উবুন্টু দেওয়ার পর জানালা তেমন ব্যবহার করা হয়নি।
সব মিলিয়ে ধীরে ধীরে আগের মত বোরিং লাগছে না। বরং আগের চেয়ে আমার ভালোবাসা উবুন্টু এর প্রতি বেড়েই চলেছে।। ২০১৬ সালে আমার তেমন কোন সাফল্য নেই কিন্তু উবুন্টুতে মুভ করতে পেরেছি এটাই ২০১৬ এর সাফল্য।
২০১৩ সালের দিকে লিনাক্স এর উবুন্টু সম্পর্কে যখন জানলাম,তখন থেকে একে একটু টেষ্ট করে দেখতে ইচ্ছা করলো। তো জানলাম যে এতে হার্ডডিস্কের বারোটা বেজে যায় । তাই আর রিস্ক নিতে যাইনি। কিন্তু ২০১৪ সালে আমার ল্যাপটপ চুরি হয়, পরে যখন আমি ল্যাপটপ কিনি তখন থেকেই উবুন্টু দেওয়ার খুব ইচ্ছা। কিন্তু দিলাম তারপর টাচপ্যাড কাজ করে না এবং আরো সমস্যা। একে তো আমার নেট সমস্যা তাই বেশিদূর এগোতে পারিনি। তো ২০১৫ সালে এসে ২-৩ বার ট্রাই করেছি কখনও পুরো হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করে । কিন্তু ১ দিন পর আর উবুন্টু ভালো লাগতো না। খুব কঠিন মনে হত। তারপর আবার জানালা। কিন্তু আবার জানালায় ফিরে গেলে উবুন্টুকে মিস করা শুরু করলাম। তারপর আবার ২০১৬তে এসে ফেব্রুয়ারীতে এবং জুনে এসে হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করে উবুন্টু দিলাম বাট তখন আবার আরেক কাহিনী। ওয়াইফাই কানেকশন পায় না। ল্যাপটপ হ্যাং করে ইত্যাদি । আবারো ব্যার্থভাবে জানালায় ফিরে যাওয়া । আর এসব করতে গিয়ে প্রতবার ২-৪ দিন সময় শুধু শুধু ইনস্টল এর পিছনে যেত।
![]() |
| আমার বতর্মান উবুন্টুর ছবি (ফ্লাস্ক নিয়ে জামেলায় পড়ার সময়) |
কিন্তু ২০১৬ ডিসম্বরে এসে আবার উবু্ন্টু কে মিস করা শুরু করে দিলাম। প্রথমে কিছুদিন জানালাতে ভার্চুয়াল বাকসে চালিয়ে তারপর ২৫ শে ডিসেম্বরে এল সেই মাহেন্দ্রক্ষন। যদিও উবুন্টু ডুয়েল বুটে দেব কিনা সেটা চিন্তা করতে ১ দিন সময় নিয়েছি। তারপর ডুয়েলবুটে উবুন্টু দিলাম। ২ দিন পর আবার সমস্যা তারপর আবার জানালা সেটআপ দিয়ে ডুয়েল বুটে উবু্ন্টু দিলাম। কিন্তু এখন আর হতাশ হচ্ছি না। বাংলা লেখায় কোন সমস্যা নেই । আবার ডেভেলপমেন্ট এর জন্য জানালা এর চেয়ে উবুন্টুকে অনেক ভালো লাগা শুরু হয়ে গেল,যদিও ছোটখাট কিছু সমস্যায় পড়েছি এবং আশাকরি পড়বো,গুগল এবং স্ট্যাক সহ আর নানান সাইট ঘেটে সমাধান করার চেষ্টা করেছি। যদিও উবুন্টু দেওয়ার পর জানালা তেমন ব্যবহার করা হয়নি।
সব মিলিয়ে ধীরে ধীরে আগের মত বোরিং লাগছে না। বরং আগের চেয়ে আমার ভালোবাসা উবুন্টু এর প্রতি বেড়েই চলেছে।। ২০১৬ সালে আমার তেমন কোন সাফল্য নেই কিন্তু উবুন্টুতে মুভ করতে পেরেছি এটাই ২০১৬ এর সাফল্য।


Comments